Sunday, March 8, 2020

রোমান্টিক

মেয়ে::----তুমি হঠাৎ আসো অনলাইনে, আবার
হঠাৎ চলে যাও। বলে যাও না কেন?
ছেলে::----আমি কি হজ করতে যাই নাকি?
এত বারবার বলার কি আছে?
মেয়ে::----উফ! অসহ্য!
ছেলে::----কি অসহ্য?
মেয়ে::----তোমার মাথা!
ছেলে::----অ
মেয়ে::---আবার অ? বলছি না ও বলবা?
ছেলে::----অ! সরি! ও।
মেয়ে::----তুমি সেদিন বাসের মধ্যে আমার
বান্ধবী ইরা কে কি বলছো?
ছেলে::----বলছি আমার ১০০০ টাকার নোট।
খুচরো নাই। ভাড়া দিয়ে দেন।
মেয়ে::----উফ! এটা না। ও নাকি ইঞ্জিনের
ওপর বসে ছিলো আর তুমি সামনের সিটে?
ছেলে::----হ্যাঁ। তারপর ইরা বলল ভাইয়া
আসেন অদলবদল করি। খুব গরম লাগছে
ইঞ্জিনের
ওপর গদিটায়।
মেয়ে::----আর তুমি কি করলা?
ছেলে::----আমি আমার ব্যাগ থেকে পানির
বোতল বের করে দিলাম যাতে ইঞ্জিনের
ওপর সিটে ঢেলে দিয়ে তারপর বসে।
মেয়ে::----ওই! তুমি মানুষ হবা না? বাসের সব
মানুষ হেসে ফেলছে! ইরা মাইন্ড করছে খুব।
ছেলে::----মাইন্ড করলে আমার কি?
মেয়ে::----তোমার কি মানে? ও আমার
বান্ধবী।
আর তোমাকে না বলছিলাম ভাইয়ার সাথে
দেখা করতে।
ভাইয়া তোমাকে দেখবে বলেছে। দেখা
করেছো?
ছেলে::----আমি কি চিড়িয়াখানার জন্তু?
দেখার কি আছে?
মেয়ে::----উফ! আমি ভাইদের একমাত্র বোন।
তারা কি না দেখেই আমাকে বিয়ে দিবে?
ছেলে::----দেখবে না কেন? তারা কি অন্ধ
নাকি?
মেয়ে::----অসহ্য! তুমি তোমার বাবা মা কে
বলেছো আমার কথা?
ছেলে::----উনারা কানে শোনেন না!
মেয়ে::----সে কি! কবে থেকে?
ছেলে::----যেদিন আমাকে বাসায় বিয়ের
কথা বলতে বলছো সেদিন থেকে।
মেয়ে::----ওহ! খোদা! তুমি মানুষ হবা না?
ছেলে::----আমি কি অমানুষ নাকি?
মেয়ে::----উফ! তোমায় নিয়ে আর পারি না!
ছেলে::----আমার সাথে পেরে ওঠার এত শখ
কেন?
মেয়ে::----শখ না খায়েশ।
ছেলে::----কিসের খায়েশ?
মেয়ে::----তোমার চুলগুলো টেনে
তোলার।
ছেলে::----তোমার সামনে এলে তো তুলবা!
মেয়ে::----কতদিন না এসে থাকবা?
ছেলে::----যতদিন তোমার বাপে যৌতুক
দিতে রাজি না হয়!
মেয়ে::----অই!
ছেলে::----কি?
মেয়ে::----তোমাকে কিন্তু চাবাইয়া
খেয়ে ফেলব যদি সামনে পাই!
ছেলে::----কয়দিন হলো ভাত খাও না?
মেয়ে::---- উফ!তোমার কি কিছুতেই
সিরিয়াসনেস নাই?
ছেলে::----আছে তো।
মেয়ে::----কিসে?
ছেলে::----অই যে কছিম মামার সাথে লুডু
খেলার সময়।
মেয়ে::----আমার অন্য জায়গায় বিয়ে হয়ে
গেলে বুঝবা!
কি করবা তখন? হু?
ছেলে::----ভিক্ষুককে টাকা দিবো।
মেয়ে::----কেন?
ছেলে::----আমাকে চিবিয়ে চিবিয়ে
খেতে পারবা না তাই!
মেয়ে::---খোদা! পায়ে ধরি! মাফ চাই!
ভালোভাবে কথা বলো প্লিজ! প্লিজ!
ছেলে::---- আশে পাশে কেউ নাই তো। কার
সাথে বলবো?
মেয়ে::----আমার সাথে?
ছেলে::----তোমাকে তো ম্যাসেজ লিখি!
মেয়ে::----জান বলছি! প্লিজ এমন করে না।
ছেলে::----কেমন করি?
মেয়ে::----উফ! অসহ্য! আমার মাথা! মুণ্ডু! মুড়ি
খাও তুমি বসে বসে!
ছেলে::----তুমি ভেজে দিও তাহলে।
বয়ামে ভরে রাখবনি।
মেয়ে::----শয়তান! তোকে যদি সামনে
পাইতাম...!
আচ্ছা বাবু আসো আজ বিকেলে দেখা করি
একটু?
বি:দ্র: যারা গল্প পরেন বা গল্প
পোরতে ভালবাসেন এমন কেউ যদি থেকে
থাকেন তাহলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমি
তাদের কে আমার ফ্রেন্ড লিস্টে রাখতে চাই।
যদিরিকু দিতে প্রব্লেম হয় তাহলে আমি নিজে
রিকু দেবো। কিন্তু আমি রিকু করার পর রিকু
এক্সেপ্ট করতে হবে। আর যদি আপনি রিকু দিন
তাহলে একটু অপেক্ষা করতে হবে আমার
এক্সেপ্ট করতে একটু সময় লাগবে bcz আমি
always fbte atv থাকি না ।
ধন্যবাদ
ছেলে::----নাহ!
মেয়ে::----কেন?
ছেলে::----তুমি মাইর দিবা!
মেয়ে::----নাহ। দিব না। দরকার আছে একটু
প্লিজ?
ছেলে::----আমার সময় নাই বিকেলে।
মেয়ে::----কেন কি করবা?
ছেলে::----ওই তো আমাদের বাড়িওয়ালার
মেয়ে

Thursday, March 5, 2020

গল্পঃপ্রেমের কাহিনী ছেলেটা ক্লাসের

 প্রেমের কাহিনী ছেলেটা ক্লাসের 1st boy ছিল । মেয়েটা ছিল ওর Class mate. একদিন ছেলেটা মেয়েটাকে propose করল। ছেলে: আমি তোমাকে ভালবাসি. মেয়ে:তো আমি কি করবো? ছেলে: আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই মেয়ে: তোমার যোগ্যতা কি আছে যে আমায় বিয়ে করবে? ছেলে: আমি ক্লাসের 1st boy. পাস করে বেরোবার পর কিছুনা কিছু ঠিক পেয়ে যাবো । মেয়ে: আমি অন্য কাউকে ভালবাসি । আর তার মাসিক salary 45000 টাকা । তুমি যদি পড়া শেষ করার পর তিন বছরের মধ্যে তার থেকে বেশি income করতে পারো। তবে আমি তোমায় বিয়ে করবো । তিন বছর পর ছেলেটা মেয়েটার সাথে দেখা করতে গেল । আজ সে একজন physics এর নামকরা scientist. গতকাল ই বিদেশ থেকে ফিরেছে । নির্দিষ্ট জায়গায় মেয়েটা হাতে ফুল নিয়ে বসে আছে । আজ সে খুব সুন্দর করে সেজেছে । ছেলেটাকে দেখেই মেয়েটি ছুটে গিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরল । খিলখিল করে হাসতে হাসতে বলল -- I love u ... will u marry me ... ছেলেটিও মেয়েটিকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরল.. আজ তার খুব খুশীর দিন... এটাই তো সে চেয়েছিল । ছেলেটা চোখ দুটো বন্ধ করল, তারপর মেয়েটার কানে কানে বলল— "যে মেয়ে অর্থের লোভে এতো দিনের ভালবাসা কে ছেড়ে চলে আসতে পারে তাকে আমি বিশ্বাস করিনা....sorry,
......তোমাকে আমি বিয়ে করতে পারছি না"..... ছেলেটা কী ঠিক করেছে? যারা পড়লেন অবশ্যই উত্তর দিবেন।

অজানা_এক_ছেলের আবেগ


১৬ বছর বয়সে ক্লাসমেট মেয়েদের পাশে
যখন শত প্রেমের অফার আসে তখন
ছেলেদের জাস্টবন্ধু হবার মতোও কেউ জুটে
না।
..১৮বছর বয়সে ক্লাসমেট মেয়েরা বিয়ের
যোগ্য
হলেও ছেলেরা বাল্যকালের উপাধি পায়।
..
..
২০ বছর বয়সে একটা রিলেশনশিপের জন্য কি
অধীর আকুলতা অথচ ক্লাসমেট মেয়েরা
হাসতে হাসতে তার সামনেই ৫ বছর সিনিয়র
ভাইয়ের প্রশংসা করে।
..
..
২২ বছর বয়সে যখন বান্ধবিদের বিয়ের সিরিয়াল
চলতে থাকে তখনো সমাজ ছেলেদের বলে
অনার্স এর "বাচ্চা ছেলে"!
..
..
২৪ বছরে মেয়েরা যখন পড়াশুনা প্রায়
ক্ষ্যান্ত দিতে যাচ্ছে তখন ছেলেটার যেন যুদ্ধ
শুরু!
..
..
নেশাগ্রস্ত হতাশাগ্রস্ত যাই হোক না কেন,
যে ছেলেটার নিজেরই চালচুলো নেই তাঁকেও
যেন বহুবার ভাবতে হয় ইনকাম না করলে বিয়ে হবে না
তাঁকেও দায়িত্ব নিতে হবে,
সংসার, বউ, বাচ্চার!
..
..
নীরব কান্নায় কাউকে খুঁজে না পেলেও
একটা কথা সমাজ, আত্নীয়স্বজন, পরিবার ঠিকই মনে
করিয়ে দিবে- "ছেলে কি করে?
প্রতিষ্ঠিত তো?"
..
..
"অনার্স মাস্টার্স শেষ মেয়েটার জন্য শত
বিয়ের অপশন পরিবার দিলেও,
ছেলেটার সামনে একটাই অপশন ,
"কিরে আর কবে চাকরি পাবি!"
..
..
বিশ্ববিদ্যালয়েরর অাগুন ঝরা দিনগুলোতে
প্রফেসর লেকচারে বলতেন "রিযিক অাল্লাহর হাতে, এটা নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করবে না"
অথচ, তিনিও মেয়ের জন্য
সরকারি চাকরিওয়ালা ছেলে চান।
..
..
চাকরি করে ভাইবোনদের সেটেল করতে বা
বাবার হাতকে শক্তিশালী করে বাসাবাড়ি একটু
সাজাতে বয়স পেরিয়ে যায়, ছেলেটার
খেয়াল থাকে না।
..
..
এতদিন পরে একটু স্বচ্ছল!
সুন্দরি মেয়ে খুঁজলেও যেন অনেকেই বলে,
এই, বুইড়া ব্যাটা সম্পদলোভী আবার
অল্প বয়স্ক মাইয়াও খুঁজে!"
..
..
বিয়ের পর-
পরিবার আর বাচ্চাদের কথা ভেবেই
পাড়ি দেয় বিদেশে একা!
..
..
কিংবা সন্তানের শহরের স্কুল কলেজের কথা
ভেবে নিজেই একা মেসে থাকে।
হয়তো পরিবার থেকে চাকরিস্থল অনেক দূরে।
..
..
কাজের বুয়ার রান্না, একাকী বিষণ্ণতা আর
কোনো জেলা/উপজেলায় পাক্ষিক-মাসিক জার্নি
করতে করতে কখন হাড় ক্ষয় হয়, ডায়াবেটিস
বাঁধে খেয়ালও থাকে না।
..
..
বাবামার মুখ উজ্জ্বল করতে যে ছেলেটার
ছোটবেলায় স্বপ্ন শুরু, সংগ্রামের যৌবনকাল
আর শেষবয়সে এসেও সন্তানের ভবিষ্যৎ
উজ্জ্বল করতে যুদ্ধ যেন আর শেষ হয় না।
তবুও এই সমাজ বলে- "আহ !
ছেলেরা কত স্বাধীন !
এতো কিছু করার পরও
মেয়েরা বলে "ছেলেরা ভালবাসতে জানে না"
ছেলেরাই বুঝবে ছেলেদের কষ্ট।

,,,,,,,,,

Wednesday, March 4, 2020

অজানা_এক_আবেগ

💝 Love 💝

Love`` দিও ``But`` ঝাপ দিও
না``
             
``Kiss`` দিও ``But`` বিষ দিও
না``
``Mala`` দিও ``But`` জালা দিও
না``
``Hasi`` দিও ``But`` ফাঁসি দিও
না``
``আশা`` দিও But
‘‘ কাউকে মিথ্যা Valobasa``
দিও না😢😢
✌✌

Tuesday, March 3, 2020

😞অভিমান😞

#অভিমান
#সুইট
__কেমন আছো?
__ভালো থাকার চেষ্ট করে যাচ্ছি।তুমি কেমন
আছো?
__আছি এক রকম, তুমি আর আগের মত মেসেজ
দাও না যে!
__অধিকার নেই তাই;;
__কেন?কি হয়েছে যে অধিকার নেই,আগে তো
সারাক্ষণ শাসন করতে এখন কর না কেন?
__ওই যে বললাম অধিকার নেই বলে।
__ও কেন অধিকার নেই বলো শুনি।
__কেউ একজন কেড়ে নিয়েছে, শুধু তোমার
আইডিটা চোখের সামনে ভাসে কিন্তু মেসেজ
করার সাহস হয়ে উঠে না।
__তা হঠাৎ কি মনে করে এতদিন পরে ফোন
দিলে,
দেখতে এসেছো আমি সুখে আছি না দুঃখে।
__না আসলে তোমাকে একটা কথা জানানোর
জন্য ফোন করেছি।
__ও কি কথা বলো শুনি,,
__হঠাৎ করেই আমার বিয়ে হয়ে গেছে
ব্রেকয়াপের কিছুদিন পর,,
__ও অভিনন্দন তোমার বিবাহিত জীবন সুন্দর ও
সুখের হোক।
__তুমি খুশি হয়েছো
__হ্যাঁ!কেন হব না এতো বড় একটা খুশির খবর
দিলে খুশি না হয়ে পারি,অবশ্য তোমার
বিয়ের দিন গিয়েছিলাম বিনা দাওয়াতে
কেউ জানে না।
__আমি ভেবেছিলাম তুমি কৈফিয়ত
চাইবে,,তবে বিশ্বাস করো ব্রেকয়াপের পরে
যদি তুমি একবার বলতে আমাকে ফিরে আসার
জন্য আমি সব বাধা পেরিয়ে আসতাম কিন্তু
তুমি বলনি তাই আমি রাগ করে বিয়ে করে
ফেলেছি।
__ভালো করেছো কৈফিয়ত নেবার কোন ইচ্ছে
আমার নেই কিন্তু আমিও তোমার অপেক্ষায়
ছিলাম।
__কেন? কি করেছো কৈফিয়ত নেবার ইচ্ছে
গুলো,,
__তুমি যেদিন থেকে ছেড়ে চলে গেছো
সেদিন থেকে আমি একটা পাথরের মূর্তি হয়ে
গেছি।
জানো এখন আর আমার চোখ দিয়ে পানি ঝরে
না,এখন বালিস ও ভেজে না।
__বলেছিলাম না তুমি আমার থেকেও ভালো
ছেলে পাবে,আর সে তোমায় এত পরিমাণ
ভালবাসবে যে আমার কথা তোমার মনেই
পড়বে না।
__তুমি থামবে!
__হ্যাঁ থেমেই তো ছিলাম এই দীর্ঘ পাঁচটি
বছর।
__আচ্ছা তোমার বউ বাচ্চা কেমন আছে।
__এখন ও বিয়ে করা হয়নি,,
__কেন?
__ইচ্ছে করেনি তাই।
__আমি ফিরে আসলে তুমি কি আমাকে গ্রহন
করবে;;
__নাহ্!
__নাহ্ কেন?
__কারন আমি এতো টাও ছোট মনের মানুষ না
যে অন্যের সাজানো সংসার ভেঙ্গে দিয়ে
নিজের সংসার সাজাব।
__এখনো আগের মতই এক রোখা তার রাগি
থেকেই গেলে।
__ এসব যে আমার রক্তে মিশে আছে।
__জানো আমার ছেলে মেয়ের নাম তোমার
পছন্দের নাম গুলাই রেখেছি নীল,আর নীলা।
__ও খুব ভালো করেছো!
__তুমি ও এবার একটা বিয়ে করে সংসার জীবন
শুরু করে দাও বয়স তো আর কম হলো না।
__আর বিয়ে করব না ভাবছি চিরকুমার থেকে
যাবো।
__কেন?
__কারন তুমি যাবার সময় তোমার সামনে আমি
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম মনে আছে।
__হ্যাঁ!
__যে আমার এই বুকে তুমি ছাড়া মৃত্যুর আগ
পর্যন্ত আর কেউ ঠাঁই পাবে না।
_______সমাপ্ত....….…...........

ভালো বাসা মানেয় পাগলামি

মেয়ে: তোমার প্রবলেমটা কি?
ছেলে: প্রবলেম টা তো ওইটাই!
মেয়ে: কোনটা?
ছেলে: ভালোবেসে ফেলেছি!
মেয়ে: কুত্তা,ভালোবাসার বুঝোস?
ছেলে: এতকিছু বুঝি না শুধু
ভালোবাসি!
মেয়ে: But,I Hate you!
ছেলে: I Love you too!
মেয়ে: পাগল নাকি?
ছেলে: হুম,তোমার জন্য হয়েছি।
মেয়ে: ফালতু কথা বাদ দাও!
ছেলে: সারা জীবন তোমাকেই
ভালোবাসব আর সব সময়
এই
জায়গায়টায়,এই সময়েই বসে থাকব।
যেদিন তুমি এই
জায়গায় আসবে এবং
তোমার মুখ থেকে "ভালোবাসি"
কথাটি শুনবো
সেদিনই এই জায়গায় আসা বন্ধ করব!
মেয়ে: আর কাম নাই খাইয়া দাইয়া?
(এই কথাটা বলেই মেয়েটা চলে গেল)
.
ছেলেটা প্রতিদিন ওই জায়গাটায়
বসে থাকত।আর
কখন মেয়েটা
আসবে সেই অপেক্ষা করত।
আজ ১ বছর হয়ে গেল কিন্তু মেয়েটা
একবারও অই
জায়গার সামনে দিয়েও আসলো না।
ছেলেটা এখনও বসে
থাকে সেই জায়গায় ঠিক অই সময়েই!
.
কিছুদিন পর মেয়েটিরও
ছেলেটার বলা ওই কথাটা মনে পরে
গেল!
(যতদিন না ভালোবাসি বলবে,ততদিন
এই জায়গায়
বসে থাকব)। মেয়েটা ভাবছিল
আগামীকাল গিয়ে দেখবে
ওই জায়গায়!
সে শিউর যে ছেলেটা থাকবে না!
.
আগামীকাল ঠিক ওই
সময়েই,ওই জায়গায় গেল এবং
ছেলেটাকেও দেখতে পেল!
.
ছেলেটা অসহায়ের মত নিচের দিকে
তাকিয়ে বসে আছে!
মেয়েটা অবাক হয়ে গিয়েছিল।
অনেক্ষন তার দিকে
তাকিয়ে ছিল।
মেয়েটা ভাবতেও পারেনি এমন কিছু!
মেয়েটা কান্না শুরু করে ছিল।তারপর
ছেলেটার সামনে
গিয়ে দাড়াল!
ছেলেটা মেয়েটাকে দাঁড়িয়ে
তাকিয়ে রইল আর বলল, তুমি কান্না
করছো কেন?
মেয়েটা কোনো কথা না বলেই
ছেলেটাকে জড়িয়ে
ধরে বলল 'ভালোবাসি'!
.
ছেলে: আমি জানতাম,তুমি একদিন না
একদিন আমাকে
ঠিকই ভালোবাসবে।
আমি ও তোমাকে অনেক বেশী
ভালোবাসি!
.
বিঃদ্রঃ সত্যিকারের ভালবাসা
এমনই হয়।যেটা
কল্পনারও বাইরে থাকে!
.
গল্পটি কেমন লাগলো, জানাতে
ভুলবেন না..........